Ads Area

অগ্নিপথ প্রকল্পে সেনা নিয়োগ । Agneepath prakalp Requirment 2022 -Karmadishari


Agneepath prakalp Requirment 2022


বিঃদ্রঃ- ভালো করে পড়ে তারপর Apply করবেন


ভারতীয় স্থলবাহিনী 'অগ্নিপথ' স্কিমে 'অগ্নিবীর' পদে ৪ বছরের চুক্তিতে কয়েক হাজার ছেলেমেয়ে নিচ্ছে। ব্যারাকপুর আর্মি রিক্রুটিং অফিস সরাসরি র‍্যালি মাধ্যমে নিয়োগ করবে এইসব পদে:

অগ্নিবীর (জেনারেল ডিউটি), অগ্নিবীর (টেকনিক্যাল) , অগ্নিবীর ক্লার্ক স্টোরকীপার (টেকনিক্যাল), অগ্নিবীর (ট্রেডসম্যান)। 

র‍্যালি হবে ১৮ থেকে ২৬ সেপ্টেম্বর এই ঠিকানায় : আর.সি.টি.সি. গ্রাউন্ড, ব্যারাকপুর ক্যান্টনমেন্ট, ব্যারাকপুর, উত্তর ২৪ পরগনা। 

কারা কোন পদের জন্য আবেদন করতে পারবেন:


♦️অগ্নিবীর (জেনারেল ডিউটি) : 

মোট অন্তত ৪৫% নম্বর পেয়ে মাধ্যমিক পাশ ছেলেরা মাধ্যমিকের প্রতিটি বিষয়ে অন্তত ৩৩% (অতিরিক্ত বিষয় ছাড়া) নম্বর পেয়ে থাকলে এই পদের জন্য যোগ্য। বয়স হতে হবে সাড়ে ১৭ থেকে ২৩ বছরের মধ্যে। শরীরের মাপজোখ হতে হবে লম্বায় অন্তত ১৬৯ সেমি, বুকের ছাতি ফুলিয়ে ৮২ সেমি ও না ফুলিয়ে ৭৭ সেমি আর ওজন হতে হবে অন্তত ৫০ কেজি। অগ্নিবীর (টেকনিক্যাল) : ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি, অঙ্ক ও ইংরিজি অন্যতম বিষয় হিসাবে নিয়ে সায়েন্স শাখায় উচ্চমাধ্যমিক পাশ ছেলেরা মোট অন্তত ৫০% নম্বর পেয়ে থাকলে আর প্রতিটি বিষয়ে অন্তত ৪০% নম্বর পেয়ে থাকলে এই পদের জন্য যোগ্য। ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি, অঙ্ক ও ইংরিজি অন্যতম বিষয় হিসাবে নিয়ে সায়েন্স শাখায় উচ্চমাধ্যমিক পাশ ছেলেরা আই.টি.আই. থেকে ১ বছরের সার্টিফিকেট কোর্স পাশ হলেও যোগ্য। বয়স হতে হবে সাড়ে ১৭ থেকে ২৩ বছরের মধ্যে। শরীরের মাপজোখ হতে হবে লম্বায় অন্তত ১৬৯ (তপশিলী উপজাতিদের বেলায় ১৬২) সেমি, বুকের ছাতি ফুলিয়ে ৮২ সেমি ও না ফুলিয়ে ৭৭ সেমি আর ওজন হতে হবে অন্তত ৫০ (তপশিলী উপজাতি হলে ৪৮) কেজি।


♦️অগ্নিবীর ক্লার্ক / স্টোরকীপার টেকনিক্যাল : 

আর্টস, সায়েন্স ও কমার্স শাখায় উচ্চমাধ্যমিক পাশ ছেলেরা মোট অন্তত ৬০% নম্বর ও উচ্চমাধ্যমিকের প্রতিটি বিষয়ে অন্তত ৫০% নম্বর পেয়ে থাকলে এই পদের জন্য যোগ্য। তবে উচ্চমাধ্যমিকে ইংরিজি ও অঙ্ক / অ্যাকাউন্ট্যান্সি / বুক কীপিং বিষয়ে অন্তত ৫০% নম্বর পেয়ে থাকতে হবে। বয়স হতে হবে সাড়ে ১৭ থেকে ২৩ বছরের মধ্যে। শরীরের মাপজোখ হতে হবে লম্বায় অন্তত ১৬২ সেমি, বুকের ছাতি ফুলিয়ে ৮২ সেমি ও না ফুলিয়ে ৭৭ সেমি আর ওজন হতে হবে অন্তত ৫০ কেজি।


♦️অগ্নিবীর ট্রেডসম্যান (মাধ্যমিক পাশ) : 

মাধ্যমিক পাশ ছেলেরা মাধ্যমিকের প্রতিটি বিষয়ে ৩৩% নম্বর পেয়ে থাকলে আবেদন করতে পারেন। বয়স হতে হবে সাড়ে ১৭ থেকে ২৩ বছরের মধ্যে। শরীরের মাপজোখ হতে হবে লম্বায় অন্তত ১৬৯ (তপশিলী উপজাতিদের বেলায় ১৬২) সেমি, বুকের ছাতি ফুলিয়ে ৮১ সেমি ও না ফুলিয়ে ৭৬ সেমি আর ওজন অন্তত ৪৮ কেজি ।


♦️অগ্নিবীর ট্রেডসম্যান (এইট পাশ) : 

ক্লাস এইট পাশরা প্রতিটি বিষয়ে ৩৩% নম্বর পেয়ে থাকলে আবেদন করতে পারেন। বয়স হতে হবে সাড়ে ১৭ থেকে ২৩ বছরের মধ্যে। শরীরের মাপজোখ হতে হবে লম্বায় অন্তত ১৬৯ (তপশিলী উপজাতিদের বেলায় ১৬২) সেমি, বুকের ছাতি ফুলিয়ে ৮১ সেমি ও না ফুলিয়ে ৭৬ সেমি আর ওজন অন্তত ৪৮ কেজি।


সব ক্ষেত্রে বয়স গুণতে হবে ১-১০-২০২২'এর হিসাবে। সেনাবাহিনীতে কর্মরত সৈনিক বা, প্রাক্তন সমরকর্মীর ছেলেরা উচ্চতায় ২ সেমি, ওজনে ২ কেজি ও বুকের ছাতিতে ১ সেমি ছাড় পাবেন।


'অগ্নিবীর'দের ৪ বছরের জন্য নিয়োগ করা হবে। চাকরি হবে চুক্তিতে। শুরুতে ৬ মাসের মিলিটারি ট্রেনিং। ট্রেনিং চলার সময় স্টাইপেন্ড পাবেন।


প্রথম বছর মাইনে পাবেন মাসে ৩০,০০০ টাকা। এর মধ্যে হাতে পাবেন ২১,০০০ টাকা। বাকি ৯,০০০ টাকা 'অগ্নিবীর করপাস ফান্ডে' জমা হবে। সম পরিমাণ টাকা অর্থাৎ, ৯,০০০ টাকা কেন্দ্রীয় সরকার করপাস ফান্ডে দেবে।

দ্বিতীয় বছর মাইনে পাবেন মাসে ৩৩,০০০ টাকা। এর মধ্যে হাতে পাবেন ২৩,১০০ টাকা। বাকি ৯,৯০০ টাকা 'অগ্নিবীর করপাস ফান্ডে' জমা হবে। সম পরিমাণ টাকা অর্থাৎ, ৯,৯০০ টাকা কেন্দ্রীয় সরকার করপাস ফান্ডে দেবে।

তৃতীয় বছর মাইনে পাবেন মাসে ৩৬,৫০০ টাকা। এর মধ্যে হাতে পাবেন ২৫,৫৫০ টাকা। বাকি ১০,৯৫০ টাকা  'অগ্নিবীর করপাস ফান্ডে জমা হবে। সম পরিমাণ টাকা অর্থাৎ, ১০,৯৫০ টাকা কেন্দ্রীয় সরকার করপাস ফান্ডে দেবে।


চতুর্থ বছর মাইনে পাবেন মাসে ৪০,০০০ টাকা। এর মধ্যে হাতে পাবেন ২৮,০০০ টাকা।  বাকি ১২,০০০ টাকা ‘অগ্নিবীর করপাস ফান্ডে জমা হবে। সম পরিমাণ টাকা অর্থাৎ, ১২,০০০ টাকা কেন্দ্ৰীয় সরকার করপাস ফান্ডে দেবে ।

এছাড়াও অগ্নিবীরদের নন-কনট্রিবিউটরি স্কিমে ৪৮ লাখ টাকার জীবন বিমা করিয়ে দেওয়া হবে। মৃত্যুকালীন দুর্ঘটনা হলে প্রায় ১ কোটি টাকা দেওয়া হবে। শরীরের ৭৫% ক্ষতি হলে ২৫ লাখ আর ৫০% ক্ষতি হলে ১৫ লাখ টাকা পাবেন। সেইসঙ্গে রিস্ক, হার্ডশিপ, রেশন, পোশাক, ভ্রমণ ভাতা দেওয়া হবে। এছাড়াও বছরে ৩০ দিন ছুটি থাকবে। সেই সঙ্গে মেডিক্যাল লিভ-ও পাওয়া যাবে।


৪ বছর চাকরি করার পর ২৫% প্রার্থীকে পরীক্ষা দিয়ে ১৫ বছরের চাকরির জন্য কেন্দ্ৰীয় সরকারের স্থায়ী পদে নিয়োগ করা হবে জুনিয়র কমিশন্ড অফিসার বা, অন্য র‍্যাঙ্কে। তখন রেগুলার কর্মীর মতো পেনশনও পাবেন । বাকি ৭৫% কর্মীকে ‘অগ্নিবীর স্কিল সার্টিফিকেট' দিয়ে চাকরি থেকে ছুটি দেওয়া হবে। তখন নিজের প্রাপ্য অগ্নিবীর করপাস ফান্ডের টাকা আর সরকারের দেওয়া করপাস ফান্ডের টাকা মিলিয়ে (সুদ-সহ) মোট প্রায় ১১ লাখ ৭১ হাজার টাকা এককালীন (এই প্যাকেজের নাম দেওয়া হয়েছে ‘সেবা নিধি’) ´দেওয়া হবে যা, আয়করে ছাড় দেওয়া হবে। এই সার্টিফিকেট দিয়ে অন্য কোনো সংস্থায় চাকরি পেতে পারেন কিংবা দ্বিতীয়বার কেরিয়ার তৈরির জন্য ব্যবসা করতে ঋণ পেতে পারেন। কোনো গ্র্যাচুইটি ও পেনশন নেই।


প্রার্থী বাছাইয়ের জন্য প্রথমে শারীরিক সক্ষমতার পরীক্ষা, শরীরের মাপজোখ ও যাবতীয় প্রমাণপত্র পরীক্ষা করা হবে। ১০০ নম্বরের শারীরিক সক্ষমতার পরীক্ষায় থাকবে : ১.৬ (১ মাইল) কিমি দৌড়। ৫ - মিনিট ৩০ সেকেন্ডে সম্পূর্ণ করলে ৬০ নম্বর, ৫.৩১ মিনিট থেকে ৫.৪৫ মিনিটে সম্পূর্ণ করলে ৪৮ নম্বর পাবেন।


বিম টেস্ট (পুল আপ)। ১০ বার বা, তার বেশি হলে ৪০ নম্বর, ৯ বার করলে ৩৩ নম্বর, ৮ বার করলে ২৭ নম্বর, ৭ বার করলে ২১ নম্বর, ৬ বার করলে ১৬ নম্বর। (৩) ৯ ফুট গর্ত পেরোনো। (৪) জিগ-জাগ ব্যালান্স (ভারসাম্য) টেস্ট।


শারীরিক সক্ষমতার পরীক্ষায় সফল হলে ডাক্তারি পরীক্ষা হবে। তারপর ‘কমন এন্ট্রান্স টেস্ট। 

প্রাক্তন সমরকর্মীর ছেলে ও প্রাক্তন সমরকর্মীরা আর খেলোয়াড়রা ২০, এন.সি.সি.’র ‘বি’ সার্টিফিকেট কোর্স পাশ হলে ১০, ‘এ’ সার্টিফিকেট কোর্স পাশ হলে ৫ নম্বর বোনাস হিসাবে পাবেন। এন.সি.সি.'র ‘সি' সার্টিফিকেট কোর্স পাশ হলে ‘অগ্নিবীর (জেনারেল ডিউটি, ট্রেডসম্যান) পদের বেলায় লিখিত পরীক্ষা দিতে হবে না। তবে অগ্নিবীর ক্লার্ক, স্টোরকীপার ও টেকনিক্যাল পদের বেলায় ১৫ নম্বর বোনাস হিসাবে পাবেন।


ডোয়েক থেকে ‘ও’ লেভেল কম্পিউটার কোর্স পাশের সার্টিফিকেট' থাকলে 'অগ্নিবীর ক্লার্ক/স্টোরকীপার টেকনিক্যাল পদের বেলায় ১৫ নম্বর বোনাস হিসাবে পাবেন।


আই.টি.আই. কোর্স পাশ / স্কিল যোগ্যতা থাকলে অগ্নিবীর (টেকনিক্যাল) পদের বেলায় ১ বছরের আই.টি.আই. কোর্স পাশ হলে ৩০ নম্বর, ২ বছরের আই.টি.আই. কোর্স পাশ হলে ৪০ নম্বর, ডিপ্লোমা কোর্স পাশ হলে ৫০ নম্বর বোনাস হিসাবে পাবেন ।


আন্তর্জাতিক স্তরের খেলোয়াড়রা ২০ নম্বর, রাজ্য স্তরের খেলোয়াড়রা ১৫ নম্বর, জেলা স্তরের খেলোয়াড়রা প্রথম বা, দ্বিতীয় পর্যায়ে  খেলাধূলা করে থাকলে সরাসরি ১০ নম্বর, বিশ্ববিদ্যালয় স্তরের প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ের খেলোয়াড়রা ৫ নম্বর পাবেন।


প্রার্থীদের প্রথমে নাম রেজিস্ট্রেশন করতে হবে, ৩ আগস্টের মধ্যে। এই ওয়েবসাইটে :

www.joinindianarmy.nic.in এজন্য বৈধ ই-মেল আই.ডি. ও বৈধ মোবাইল নম্বর থাকতে হবে। এছাড়াও পাশপোর্ট মাপের ফটো, সিগনেচার আর অন্যান্য প্রমাণপত্র স্ক্যান করে নেবেন। প্রথমে ওপরের ওই ওয়েবসাইটে গিয়ে যাবতীয় তথ্য দিয়ে নাম রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। তারপর সিস্টেম জেনারেটেড অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম প্রিন্ট করে নেবেন। র‍্যালি হওয়ার এক সপ্তাহ আগে ই-অ্যাডমিট কার্ড ডাউনলোড করে নেবেন



র‍্যালির দিন সঙ্গে নিয়ে যাবেন নিচের এইসব প্রমাণপত্রের মূল ও গেজেটেড অফিসারের প্রত্যয়িত করা ৩ কপি জেরক্স :

👉মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক, গ্র্যাজুয়েট ও অন্যান্য কোনো যোগ্যতা থাকলে তার রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, অ্যাডমিট কার্ড, মার্কশীট ও বোর্ড সার্টিফিকেট,

👉ক্লাস এইট পাশ কিংবা মাধ্যমিকে অকৃতকার্য হলে বা, মাধ্যমিক পাশ হলে ডিস্ট্রিক্ট ইন্সপেক্টর অফ স্কুল ও ডিস্ট্রিক্ট এডুকেশন অফিসারের কাউন্টার সাইন করা স্কুল লিভিং বা, 'স্কুল ট্রান্সফার সার্টিফিকেট'।

👉গ্রাম সরপঞ্জ, গ্রাম প্রধান বা, চেয়ারম্যানের দেওয়া গোল স্ট্যাম্প (ডেজিগনেশন-সহ) মারা লেটার হেডে ৬ মাসের পুরনো ক্যারেক্টার সার্টিফিকেট (ফটো সাঁটা থাকতে হবে) (২১ বছরের কম বয়স হলে ওই ক্যারেক্টার সার্টিফিকেটে 'He is Unmarried' কথাটি লেখা থাকতে হবে), 

👉নন-বেঙ্গলী প্রার্থীরা জেলাশাসক, অতিরিক্ত জেলাশাসক বা, এস.ডি.ও.'র দেওয়া বাসিন্দা / নেটিভেটি সার্টিফিকেট,

👉জেলাশাসক / অতিরিক্ত জেলাশাসক, এস.ডি.এম., এস.ডি.ও.'র দেওয়া ১ বছরের পুরনো স্থায়ী বাসিন্দা সার্টিফিকেট ( Permanent Residential Certificate) (নিজের পাশপোর্ট মাপের প্রত্যয়িত করা ফটো সাঁটা থাকতে হবে) (ওই সার্টিফিকেটে সই ও গোল স্ট্যাম্প এমনভাবে মারবেন, যার কিছু অংশ ফটোর ওপর ও কিছু অংশ সার্টিফিকেটের ওপর পরে) (নির্দিষ্ট ফর্ম্যাটে ওই সার্টিফিকেট আর্মি বা, ডিফেন্সের উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হবে ও তার সিরিয়াল নং থাকতে হবে)।

👉তপশিলী উপজাতি (আদিবাসী) রা দেবেন জেলা শাসক/ অতিরিক্ত জেলাশাসক, এস.ডি.এম., এস.ডি.ও.'র দেওয়া কাস্ট সার্টিফিকেট

👉তিন মাসের মধ্যে তোলা ও প্রত্যয়িত ছাড়া ২০ কপি পাশপোর্ট মাপের রঙিন ফটো (ফটোর ব্যাকগ্রাউন্ড সাদা হতে হবে)।

👉এন.সি.সি.র ‘এ’, 'বি' বা, ‘সি' সার্টিফিকেট,

👉 রাজ্য বা, জাতীয় পর্যায়ে খেলাধূলায় প্রথম বা, দ্বিতীয় স্থানাধিকারীর সার্টিফিকেট, ।

👉 সেনাবাহিনীতে কর্মরত বা, প্রাক্তন সমরকর্মীদের আত্মীয়-স্বজন ইত্যাদির দেওয়া রিলেশন্স সার্টিফিকেট ও ডিসচার্জ সার্টিফিকেট।

👉নন-জুডিশিয়াল ১০ টাকার স্ট্যাম্প পেপারে নোটারিকে দিয়ে অ্যাটেস্টেড করিয়ে নেবেন । 

👉 সিঙ্গল ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট, প্যান কার্ড, আধার কার্ড।

👉 ই-অ্যাডমিট কার্ডের প্রিন্ট আউট।

অনলাইনে আবেদন করতে 👇👇:
 
Apply online Click here 
Tags
Recent Jobs

Top Post Ad

Below Post Ad